সাঁইথিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন
সাঁইথিয়া জংশন | |
---|---|
ভারতীয় রেল জংশন স্টেশন | |
অবস্থান | স্টেশন রোড, সাঁইথিয়া, বীরভূম, পশ্চিমবঙ্গ ভারত |
স্থানাঙ্ক | ২৩°৫৬′৫৮″ উত্তর ৮৭°৪০′৫২″ পূর্ব / ২৩.৯৪৯৪৪° উত্তর ৮৭.৬৮১১১° পূর্ব |
উচ্চতা | ৫৮ মিটার (১৯০ ফু) |
মালিকানাধীন | ভারতীয় রেল |
পরিচালিত | পূর্ব রেল |
লাইন | সাহেবগঞ্জ লুপ অন্ডাল সাঁইথিয়া ব্রাঞ্চ লাইন |
প্ল্যাটফর্ম | ৫[১] |
রেলপথ | ৭ |
নির্মাণ | |
গঠনের ধরন | গ্রাউন্ড সিস্টেম |
পার্কিং | উপলব্ধ |
অন্য তথ্য | |
অবস্থা | সক্রিয় |
স্টেশন কোড | SNT |
অঞ্চল | পূর্ব রেল |
বিভাগ | হাওড়া |
ইতিহাস | |
চালু | ১ সেপ্টেম্বর ১৮৫৯ |
বৈদ্যুতীকরণ | হ্যা |
যাতায়াত | |
যাত্রীসমূহ (২০১৬) | দৈনিক গড়ে ৪,৫০০ এর বেশি[২] |
অবস্থান | |
সাঁইথিয়া জংশন রেলওয়ে স্টেশন ভারতের অন্যতম প্রাচীন স্টেশনগুলির মধ্যে একটি এবং ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের বীরভূম জেলার সাঁইথিয়া শহরকে রেল-পরিষেবা প্রদান করে। পূর্ব রেলওয়ের হাওড়া বিভাগের প্রশাসনিক নিয়ন্ত্রণে রয়েছে রেলওয়ে স্টেশনটি। সাঁইথিয়া জংশন স্টেশন সাঁইথিয়া জিআরপি থানার অধীনে রয়েছে।[৩] এই রেলস্টেশনে প্রতিদিন মোট ৫৪ টি ট্রেনের আগমন এবং ছাড় রয়েছে। সাঁইথিয়া জংশন বীরভূম জেলার তৃতীয় ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন। এই রেলওয়ে স্টেশনটি হাওড়া ডিডিশনের এন এস জি ৫ ক্যাটেগরির মধ্যে ব্যস্ততম রেলওয়ে স্টেশন এবং হাওড়া ডিডিশনের সমস্ত এন এস জি ক্যাটেগরির রেলওয়ে স্টেশনগুলির মধ্যে ষষ্ঠ ব্যস্ততম।[৪][৫] এটি ৪ টি গুরুত্বপূর্ণ ট্রেনের উদ্ভব স্টেশন হিসাবেও কাজ করে।[৬]
ইতিহাস
[সম্পাদনা]১৮৫৯ সালের সেপ্টেম্বরে সাহেবগঞ্জ লুপের খানা-রাজমহল বিভাগের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছিল। সাঁইথিয়া রেলস্টেশনের নির্মাণ কাজ পুরো রেল লাইনটি তৈরির অংশ হিসাবে করা হয়েছিল এবং ওই বছরই সাঁইথিয়া রেলওয়ে স্টেশনের সূচনা। এই স্টেশন থেকে প্রথম যাত্রীবাহী ট্রেন যাত্রা শুরু ১৮৫৯ সালের ১ সেপ্টেম্বর।[২] ১৮৬০ সালের ৪ জুলাই হাওড়া থেকে খানা জংশন হয়ে থেকে রাজমহল পর্যন্ত ট্রেন যাত্রার সূচনা হয়।[৭][৮]
অন্ডাল – সাঁইথিয়া শাখা লাইনটি ১৯১৩ সালে নির্মিত হয়েছিল।[৯]
সুযোগ-সুবিধা
[সম্পাদনা]সাঁইথিয়া রেলস্টেশনের সুযোগ-সুবিধার মধ্যে রয়েছে প্রথম শ্রেণীর ও দৃতীয় শ্রেণীর ওয়েটিং রুম, চলমান সিড়ি, দুটি ওভার ব্রিজ, ডিজিটাল ঘড়ি, সিসিটিভি ক্যামেরা, প্রসাধন এবং বুকস্টল।
পণ্য পরিবহন সুবিধা
[সম্পাদনা]২০১৮ সাল পর্যন্ত সাঁইথিয়া রেলওয়ে স্টেশনে অনেকগুলি মালগুদাম ছিল। বর্তমানে তা রেলওয়ে সাইডিং হিসাবে ব্যবহৃত হয় রেকে মাল লোড ও আনলোড করার জন্য।[১০]
তথ্যসূত্র
[সম্পাদনা]- ↑ https://indiarailinfo.com/departures/sainthia-junction-snt/438
- ↑ ক খ https://www.anandabazar.com/district/purulia-birbhum-bankura/problems-of-sainthia-junction-station-1.337567
- ↑ http://wbpolice.gov.in/wbp/Common/WBP_Railways_New.aspx
- ↑ https://indiarailinfo.com/departures/sainthia-junction-snt/438
- ↑ https://indiarailinfo.com/arrivals/sainthia-junction-snt/438
- ↑ https://indiarailinfo.com/departures/sainthia-junction-snt/438
- ↑ George Huddleston (১৯০৬)। History of the East Indian Railway। পৃষ্ঠা 28। ওসিএলসি 12170712।
- ↑ Rao, M.A. (১৯৮৮)। Indian Railways (2nd rev. সংস্করণ)। New Delhi: National Book Trust। পৃষ্ঠা 19। ওসিএলসি 221458584।
- ↑ R.P.Saxena। "Indian Railway History timeline"। ২৯ ফেব্রুয়ারি ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ২০ নভেম্বর ২০১১।
- ↑ http://www.indianrailways.gov.in/railwayboard/uploads/directorate/traffic_tran/downloads/ER.pdf