বিষয়বস্তুতে চলুন

ম্যারি জে. ব্লাইজ

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
ম্যারি জে. ব্লাইজ
Mary J. Blige
ম্যারি জে. ব্লাইজ
জন্ম
ম্যারি জেন ব্লাইজ

(1971-01-11) ১১ জানুয়ারি ১৯৭১ (বয়স ৫৩)
অন্যান্য নামব্রুক লিন
পেশা
  • গায়ক
  • গীতিকার
  • অভিনেত্রী
  • মানবহিতৈষী
কর্মজীবন১৯৯১–বর্তমান[]
আদি নিবাসইয়ঙ্কার্স, নিউ ইয়র্ক
দাম্পত্য সঙ্গীমার্টিন "কেন্ডু" আইজ্যাকস (বি. ২০০৩; বিচ্ছেদ. ২০১৮)
পিতা-মাতাটমাস ব্লাইজ (পিতা)
কোরা ব্লাইজ (মাতা)
সঙ্গীত কর্মজীবন
ধরন
বাদ্যযন্ত্রকণ্ঠ
লেবেল
ওয়েবসাইটmaryjblige.com

ম্যারি জেন ব্লাইজ (ইংরেজি: Mary Jane Blige, /blʒ/ BLYZHE; জন্ম ১১ জানুয়ারি ১৯৭১) হলেন একজন মার্কিন গায়িকা, গীতিকার, অভিনেত্রী ও মানবহিতৈষী। "হিপ হপ সৌলের রানী" ও "আরঅ্যান্ডবির রানী" হিসেবে অভিহিত ব্লাইজ নয়টি তিনি ১৯৯১ সালে আপটাউন রেকর্ডসের সাথে চুক্তিবদ্ধ হওয়ার মধ্য দিয়ে তার কর্মজীবন শুরু করেন।[] পরে তিনি ১৩টি স্টুডিও অ্যালবাম প্রকাশ করেন, তন্মধ্যে ৮টি বিশ্বব্যাপী বিক্রিতে মাল্টি-প্লাটিনাম খ্যাতি লাভ করেন। ব্লাইজ নয়টি গ্র্যামি পুরস্কার, একটি প্রাইমটাইম এমি পুরস্কার, চারটি আমেরিকান মিউজিক পুরস্কার, বারটি এনএএসিপি ইমেজ পুরস্কার, বিলবোর্ড আইকন পুরস্কার-সহ বারটি বিলবোর্ড মিউজিক পুরস্কার অর্জন করেন। তিনি তিনটি গোল্ডেন গ্লোব পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন, তন্মধ্যে দুটি হল মাডবাউন্ড (২০১৭) চলচ্চিত্রের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী বিভাগে এবং এই চলচ্চিত্রের "মাইটি রিভার" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ মৌলিক গান বিভাগে। এছাড়া তিনি এই চলচ্চিত্রে অভিনয়ের জন্য শ্রেষ্ঠ পার্শ্ব অভিনেত্রী ও "মাইটি রিভার" গানের জন্য শ্রেষ্ঠ মৌলিক গান বিভাগে একাডেমি পুরস্কারের মনোনয়ন লাভ করেন। তিনিই প্রথম ব্যক্তি হিসেবে একই বছর অভিনয় ও গান রচনা বিভাগে মনোনীত হন।[]

প্রারম্ভিক জীবন

[সম্পাদনা]

ব্লাইজ ১৯৭১ সালের ১১ই জানুয়ারি নিউ ইয়র্ক সিটির দ্য ব্রংক্‌স বরায় জন্মগ্রহণ করেন। তার মাতা কোরা একজন সেবিকা ছিলেন এবং তার পিতা টমাস ব্লাইজ একজন জ্যাজ সঙ্গীতজ্ঞ ছিলেন। তিনি তার পিতামাতার তিন সন্তানের মধ্যে দ্বিতীয়। তার বড় বোন লাটনিয়া ব্লাইজ-ডাকস্টা ও ছোট ভাই ব্রুস মিলার।[][] তার পিতা মদ্যপ ছিলেন এবং ভিয়েতনাম যুদ্ধ থেকে ফিরে এসে তিনি যুদ্ধ-উত্তর মানসিক যন্ত্রণায় ভুগছিলেন। ১৯৭০-এর দশকের মাঝামাঝি সময়ে তার পিতা তাদের ত্যাগ করে চলে গেলে তারা তার মায়ের উপার্জনে পরিবারটি চলে।[] ব্লাইজ ৭ বছর বয়স পর্যন্ত জর্জিয়ার স্যাভনায় বেড়ে ওঠেন।[] পরবর্তী বছরগুলো তিনি জর্জিয়ার রিচমন্ড হিলে কাটান, সেখানে তিনি একটি পেন্টিকোস্টাল গির্জায় গান গাইতেন।[]

ডিস্কতালিকা

[সম্পাদনা]
  • হোয়াট্‌স দ্য ফোর ওয়ান ওয়ান? (১৯৯২)
  • মাই লাইফ (১৯৯৪)
  • শেয়ার মাই ওয়ার্ল্ড (১৯৯৭)
  • ম্যারি (১৯৯৯)
  • নো মোর ড্রামা (২০০১)
  • লাভ অ্যান্ড লাইফ (২০০৩)
  • দ্য ব্রেকথ্রো (২০০৫)
  • গ্রোয়িং পেইন্স (২০০৭)
  • স্ট্রংগার উইথ ইচ টিয়ার (২০০৯)
  • মাই লাইফ টু... দ্য জার্নি কন্টিনিউস (অ্যাক্ট ওয়ান) (২০১১)
  • আ ম্যারি ক্রিসমাস (২০১৩)
  • দ্য লন্ডন সেশন্স (২০১৪)
  • স্ট্রেংথ অব আ ওম্যান (২০১৭)
  • গুড মর্নিং গর্জিয়াস (২০২২)

শিরোনাম

[সম্পাদনা]
  • শেয়ার মাই ওয়ার্ল্ড সফর (১৯৯৭-৯৮)
  • দ্য ম্যারি শো সফর (২০০০)
  • নো মোর ড্রামা সফর (২০০২)
  • লাভ অ্যান্ড লাইফ সফর (২০০৪)
  • দ্য ব্রেকথ্রো এক্সপেরিয়েন্স সফর (২০০৬)
  • গ্রোয়িং পেইন্স ইউরোপীয় সফর (২০০৮)
  • লাভ সোল সফর (২০০৮)
  • মিউজিক সেভড মাই লাইফ সফর (২০১০-১১)
  • দ্য লন্ডন সিজন্স সফর (২০১৫)
  • স্ট্রেংথ অব আ ওম্যান সফর (২০১৭)
  • গুড মর্নিং গর্জিয়াস সফর (২০২২)

উপ-শিরোনাম

[সম্পাদনা]
  • হার্ট অব দ্য সিটি সফর (জে-জি'র সাথে) (২০০৭)
  • দ্য লিবারেশন সফর (ডিঅ্যাঞ্জেলো'র সাথে) (২০১২-১৩)
  • কিং অ্যান্ড কুইন অব হার্টস বিশ্ব সফর (ম্যাক্সওয়েলের সাথে) (২০১৬)
  • দ্য রয়্যালটি সফর (ন্যাসের সাথে) (২০১৯)

সহায়ক

[সম্পাদনা]
  • হাম্পিন' অ্যারাউন্ড দ্য ওয়ার্ল্ড সফর (ববি ব্রাউনের সাথে) (১৯৯২-১৯৯৩)

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. প্রোয়েফ্রক, স্টাসিয়া। "Mary J. Blige"অল মিউজিক। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০১৮ 
  2. আরেভালো, লিডিয়া (জুলাই ১২, ২০১৮)। "Mary J. Blige Takes Us to The Disco With "Only Love""ভাইব। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২০ 
  3. "Mary J. Blige Biography"। বায়োগ্রাফি। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২০ 
  4. স্যাভেজ, মার্ক (২৩ জানুয়ারি ২০১৮)। "Mary J Blige makes Oscars history"বিবিসি নিউজ (ইংরেজি ভাষায়)। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২০ 
  5. হোয়েটস্টোন, ম্যুরিয়েল এল. (অক্টোবর ১৯৯৫)। "Goin' Down and Up with Mary J. Blige"ফাইন্ড আর্টিকেলস। সিবিএস কর্পোরেশন। পৃষ্ঠা ১–৩। ২৫ মে ২০১২ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২০ 
  6. "You can find a way to heal"প্যারেড ম্যাগাজিন। জানুয়ারি ২৩, ২০০৭। মে ২১, ২০১০ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ১১ জানুয়ারি ২০২০ 
  7. কলিন্স, লুইজা মুনি; স্পিস, গেরি জে. (১৯৯৫)। Newsmakers, The People Behind Today's Headlines। নিউ ইয়র্ক: গেল রিসার্চ ইঙ্ক.। পৃষ্ঠা ৩৬–৩৮। আইএসবিএন 0-8103-5745-3 
  8. "Mary J. Blige: Biography"রোলিং স্টোন। ওয়েনার মিডিয়া। জানুয়ারি ২৬, ২০০৯ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ জানুয়ারি ১১, ২০২০  একের অধিক |শিরোনাম= এবং |title= উল্লেখ করা হয়েছে (সাহায্য)

বহিঃসংযোগ

[সম্পাদনা]
pFad - Phonifier reborn

Pfad - The Proxy pFad of © 2024 Garber Painting. All rights reserved.

Note: This service is not intended for secure transactions such as banking, social media, email, or purchasing. Use at your own risk. We assume no liability whatsoever for broken pages.


Alternative Proxies:

Alternative Proxy

pFad Proxy

pFad v3 Proxy

pFad v4 Proxy