Content-Length: 150820 | pFad | https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81_%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE

সুসুমু তোনেগাওয়া - উইকিপিডিয়া বিষয়বস্তুতে চলুন

সুসুমু তোনেগাওয়া

উইকিপিডিয়া, মুক্ত বিশ্বকোষ থেকে
সুসুমু তোনেগাওয়া
জন্ম (1939-09-05) ৫ সেপ্টেম্বর ১৯৩৯ (বয়স ৮৫)
জাতীয়তাজাপান
মাতৃশিক্ষায়তন
পরিচিতির কারণপ্রতিরক্ষিকা বৈচিত্র্য
পুরস্কার
বৈজ্ঞানিক কর্মজীবন
কর্মক্ষেত্রবংশাণুবিজ্ঞান, অনাক্রম্যবিজ্ঞান, স্নায়ুবিজ্ঞান
প্রতিষ্ঠানসমূহ
উচ্চশিক্ষায়তনিক উপদেষ্টা
যাদেরকে প্রভাবিত করেছেনএড্রিয়ান হেডে (ডক্টরেটোত্তর)[]
ওয়েবসাইটtonegawalab.mit.edu/susumu-tonegawa

সুসুমু তোনেগাওয়া একজন জাপানি বংশাণুবিজ্ঞানী, আণবিক জীববিজ্ঞানী, অনাক্রম্যবিজ্ঞানীস্নায়ুবিজ্ঞানী। তিনি ১৯৮৭ সালে অনাক্রম্যবিজ্ঞানে তাঁর গবেষণার জন্য চিকিৎসাবিজ্ঞানে নোবেল পুরস্কার লাভ করেন। মানবদেহে প্রতিরক্ষিকাসমূহের (অ্যান্টিবডি) বৈচিত্র্যের পেছনে বংশাণুগত মূলনীতিটি আবিষ্কারের জন্য তাঁকে এককভাবে এই পুরস্কার প্রদান করা হয়।

মানবদেহের অনাক্রম্যতন্ত্রতে (রোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা) বহুসংখ্যক প্রতিরক্ষিকা নামক কণিকা থাকে, যেগুলি দেহে বহিরাগত পদার্থ ও জীবাণুদেরকে নিষ্ক্রিয় করতে বা ধ্বংস করতে সাহায্য করে। প্রতিরক্ষিকাগুলি বি লসিকাকোষ নামক এক ধরনের শ্বেত রক্তকণিকাতে উৎপাদিত হয়। প্রতিরক্ষিকাগুলি মূলত এক ধরনের প্রোটিন, যেগুলির উৎপাদন বিশেষ কিছু বংশাণু (জিন) দ্বারা নিয়ন্ত্রিত। মানবদেহে কোটি কোটি ধরনের বিচিত্র প্রতিরক্ষিকা আছে, যেগুলির সংখ্যা মানবদেহের বংশাণুর সর্বমোট সংখ্যা অপেক্ষা বহুগুণ বেশি। ১৯৭৬ খ্রিস্টাব্দে সুসুমু তোনেগাওয়া প্রদর্শন করেন যে বি লসিকোকোষে প্রতিরক্ষিকাগুলির বিকাশলাভের সময় কোষটির বংশাণুসমূহের পুনর্বিতরণের মাধ্যমে এই ব্যাপারটি ঘটা সম্ভব।[]

জীবনী

[সম্পাদনা]

তোনেগাওয়া ১৯৩৯ সালের ৬ সেপ্টেম্বর জাপানের নাগোইয়া নগরীতে জন্মগ্রহণ করেন। তিনি কিয়োটো বিশ্ববিদ্যালয় থেকে রসায়নে ১৯৬৩ সালে রসায়নে ব্যাচেলর্স ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ইউনিভার্সিটি অব ক্যালিফোর্নিয়া, সান ডিয়েগো থেকে ১৯৬৮ সালে পিএইচডি ডিগ্রি অর্জন করেন। তিনি ১৯৬৮ থেকে ১৯৭০ সাল পর্যন্ত সক ইন্সটিটিউটে ডক্টরেটোত্তর গবেষণা সম্পন্ন করেন। তিনি ১৯৮১ সালে এমআইটিতে শিক্ষক হিসেবে যোগদান করেন। [][][][][][]

তথ্যসূত্র

[সম্পাদনা]
  1. Hayday, A (১৯৮৫)। "Structure, organization, and somatic rearrangement of T cell gamma genes"। Cell40 (2): 259–269। ডিওআই:10.1016/0092-8674(85)90140-0 
  2. "Susumu Tonegawa Biographical"  অজানা প্যারামিটার |site= উপেক্ষা করা হয়েছে (সাহায্য); line feed character in |শিরোনাম= at position 16 (সাহায্য)
  3. https://www.ncbi.nlm.nih.gov/pmc/articles/PMC3031445/
  4. http://www.encyclopedia.com/people/medicine/biochemistry-biographies/susumu-tonegawa
  5. https://www.nobelprize.org/nobel_prizes/medicine/laureates/1987/tonegawa-bio.html
  6. "সংরক্ষণাগারভুক্ত অনুলিপি"। ২ আগস্ট ২০১৭ তারিখে মূল থেকে আর্কাইভ করা। সংগ্রহের তারিখ ৩০ মে ২০১৭ 
  7. http://www.nytimes.com/1987/10/13/science/mit-scientist-wins-nobel-prize-for-medicine.html
  8. http://www.thefamouspeople.com/profiles/susumu-tonegawa-7469.php








ApplySandwichStrip

pFad - (p)hone/(F)rame/(a)nonymizer/(d)eclutterfier!      Saves Data!


--- a PPN by Garber Painting Akron. With Image Size Reduction included!

Fetched URL: https://bn.wikipedia.org/wiki/%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%B8%E0%A7%81%E0%A6%AE%E0%A7%81_%E0%A6%A4%E0%A7%8B%E0%A6%A8%E0%A7%87%E0%A6%97%E0%A6%BE%E0%A6%93%E0%A6%AF%E0%A6%BC%E0%A6%BE

Alternative Proxies:

Alternative Proxy

pFad Proxy

pFad v3 Proxy

pFad v4 Proxy